পণ্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

সজিনা পাতা (ড্রামস্টিক লিফ / Moringa oleifera) আমাদের দেশে বহুল পরিচিত একটি ভেষজ ওষুধ ও পুষ্টিকর খাদ্য। একে অনেক সময় "মিরাকল ট্রি" বা আশ্চর্য গাছও বলা হয়। এর পাতা ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। নিচে সজিনা পাতার প্রধান স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো দেওয়া হলো:

✅উপাদানঃ

১০০% প্রাকৃতিক শুকনো সজিনা পাতা গুঁড়া

✅ সজিনা পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা

1. পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ

• ভিটামিন A, C, E, K এবং বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন সমৃদ্ধ।

• ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম প্রচুর থাকে।

• প্রোটিন ও অ্যামাইনো অ্যাসিডের ভালো উৎস।

2. রক্তশূন্যতা দূর করে

• এতে প্রচুর আয়রন থাকায় হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে।

• রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধে কার্যকর।

3. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

• ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে সংক্রমণ ও রোগ থেকে রক্ষা করে।

4. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

• সজিনা পাতার নির্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

5. রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কার্যকর

• পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রকে শক্তিশালী করে।

• খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে।

6. হজম শক্তি বাড়ায় 

• ফাইবার থাকার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে।

7. হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী

• ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

8. চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষা করে

• ভিটামিন- A সমৃদ্ধ হওয়ায় রাতকানা ও চোখের অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

9. ত্বক ও চুলের সৌন্দর্যে উপকারী

• ভিটামিন-E ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল রাখে, চুলের ঝরে পড়া কমায়।

10. অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি (প্রদাহনাশক)

• বাতের ব্যথা, গেঁটেবাত, ফোলা ও প্রদাহ কমাতে কার্যকর।

✅সজিনা পাতার গুঁড়া খাওয়ার উপায়

• এক গ্লাস গরম পানি বা দুধে ১ চা চামচ মিশিয়ে খাওয়া যায়
  
  

• স্মুদি, জুস, স্যুপ বা তরকারিতে মিশিয়ে নেওয়া যায়
  
  

• প্রতিদিন ১–২ চা চামচ যথেষ্ট
  
  

সতর্কতাঃ

• অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া বা পেটের সমস্যা হতে পারে
  
  

• গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার না করাই ভালো
  
  

• যাদের বিশেষ ওষুধ (যেমন রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসের ওষুধ) চলছে, তাদের চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত 

কেন প্রধান প্রিমিয়াম সজিনা পাতার গুঁড়া সেরা-

• শতভাগ প্রাকৃতিক 

• নিজস্ব তত্বাবধানে উৎপাদিত পণ্য থেকে প্রক্রিয়াজাত করা

• বিভিন্ন ধাপে পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করে গ্রাহকের নিকট সরবরাহ নিশ্চিত করা

• কোন ধরনের কালার বা রঞ্জক বা প্রিজারভেটিভ যোগ করা হয় না

• শতভাগ ফুড গ্রেড প্লাস্টিকের বয়াম/জার ব্যবহার করা হয়েছে